Tuesday, March 17, 2015

ঘুমানোর আগে গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত সূমহ

ঘুমানোর আগে গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত সূমহ।
১) ভালোভাবে বিছানা ঝেড়ে নেয়া । (বুখারী - ৬৩২০)
২) ঘরের দরজা আল্লাহর নামে বন্ধ করা । (বুখারী - ৫৬২৩)
৩) শয়নের সময় দু'আ পাঠ করা (যেমনঃ 'আল্লাহুম্মা বিসমিকা আ'মুতু ওয়া আহইয়া') । (বুখারী - ৬৩১৪)
৪) ডান কাত হয়ে শোয়া । (বুখারী - ৬৩১৫)
৫) নাপাক অবস্থায় ঘুমাতে হলে শরীরের নাপাক স্থান ধুয়ে অযু করে নেয়া । (বুখারী - ২৮৮)
৬) সাধারণত সতর খুলা অবস্হায় না শোয়া । (বুখারী - ২৭৬৯)
৭) বিনা কারণে উপুড় হয়ে না শোয়া । (তিরমিযী - ২৭৬৮)
৮) ঘুমানোর সময় আগুনের বাতি জ্বালিয়ে না রাখা । (তিরমিযী - ১৮১৩)
৯) দুঃস্বপ্ন দেখলে পার্শ্ব পরিবর্তন করে শোয়া । (মুসলিম - ৫৯০১)
১০) দুঃস্বপ্ন দেখলে প্রথমে বাম দিকে তিনবার থুথু ছিটা এবং "দুঃস্বপ্ন ও শয়তান থেকে -

হে আল্লাহ আমি তোমার নিকট আশ্রয় চাই" এভাবে তিনবার বলা । দুঃস্বপ্ন কাউকে না বলা । (মুসলিম - ৫৯০২)

জমজমের পানি সম্পর্কে জাপানী বিজ্ঞানীদের কর্তৃক রহস্য আবিষ্কার!

বিজ্ঞান এর সূচনালগ্নের অনেক পরে জমজমের পানি সম্পর্কে নতুন রহস্য প্রকাশ করেছে এবং এটা কিভাবে গৌরবময় কোরানের আয়াত দ্বারা প্রভাবিত হয়। আপনি আশ্চর্য হবেন! আমরা সাম্প্রতিককালে মাদুলীর বা তাবিজের ব্যবহারের মূল্য বুঝতে সমর্থ হয়েছি। এটা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমানিত হয়েছে যে পান যোগ্য পানির উপরে যা পাঠ করা হয় তা দ্বারা কিভাবে প্রভাবিত হয়। জাপানের বিজ্ঞানী মাশারো ইমোটোর একটি অনন্য অভিজ্ঞতা হয়েছিল।
তিনি বলেছিলেন যে তিনি একটি বইতে পড়েছেন যে আকাশ থেকে পড়া তুষার কনা হচ্ছে অনন্য। তিনি বলেছেন যে তার বৈজ্ঞানিক অনুভূতি তাকে বলেছিল যে এটা সত্য হতে পারে না। তুষার কনার জ্যামেতিক আকার এর রাসায়নিক গঠন দ্বারা নির্ধারিত হয়। পানির গঠন সু-পরিচিত। দুইটি হাইড্রোজেন পরমানু ও একটি অক্সিজেন পরমানু দ্বারা এটা গঠিত হয়। তাই আকাশ থেকে পড়া তুষার কনাগুলো একে অন্যের থেকে আলাদা কিভাবে হতে পারে? তিনি বলেছেন, “আমি দৃঢ় মানষিকতা বদ্ধ ছিলাম যে এই তত্ত্বকে কিভাবে ভুল প্রমানিত করব।” তিনি একটি গবেষনাগার তৈরি করেছিলেন যাতে একটি রেগুলেটরসহ একটি ডিপ ফ্রিজার ছিল। যেহেতু কোন তরল পদার্থ যদি হঠাৎ করে জমাটবদ্ধ করা হয় তাহলে একটি জ্যামেতিক আকার গ্রহণ করতে পারে না।
জমাট বাধা অবশ্যই ধীরে হতে হবে যাতে করে পরমানুগুলো বিধাতা দ্বারা নির্ধারিত আকারে স্ফটিকায়ন হবার সুযোগ লাভ করে। একটি রেগুলেটরসহ একটি ডিপ ফ্রিজার ছিল। মাইনাস (-৭ ) ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় একটি ঠান্ডা কক্ষ এবং ক্যামেরা দ্বারা সুসজ্জিত কতগুলি অনুবীক্ষন যন্ত্র ছিল যাতে করে তুষার কনা গলে যাওয়ার আগে এগুলোর আলোকচিত্র গ্রহণ করা যায়। বিজ্ঞানীরা এই কক্ষে গরম কাপড় পরে কাজ করা শুরু করে। তিনি বলেছিলেন, “আমি গবেষনাগারে দুইটি নলের থেকে নমুনা নিয়েছিলাম, আমি এদেরকে জমাট করি, এবং প্রতিটি নমুনা আমাকে একটি আলাদা তুষার কনা দিয়েছিল।
নমুনাগুলি দুইটি আলাদা কুপের থেকে, দুইটি আলাদা নদীর থেকে এবং দুইটি আলাদা হ্রদের থেকে গ্রহণ করেছিলাম। আমি পাগল হয়ে গেছিলাম এবং ভেবেছিলাম এটি একটি যাদু মন্ত্র।” টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যায়নরত একজন সৌদি ছাত্রের সাথে তার হঠাৎ করে দেখা হয় এবং তাকে জিজ্ঞাসা করে কি ভুল হয়েছে। মাশারো তাকে তার সমস্যা সম্পর্কে বলে। ছাত্রটি তাকে বলে যে, “আমাদের আর্শীবাদ পুষ্ট পানি আছে যাকে জমজমের পানি বলে। আমি আপনাকে এই পানির একটি নমুনা দেব যাতে করে আপনি এর উপর পরীক্ষা চালাতে পারেন। জমজমের পানি যাদু মন্ত্র বা জীন দ্বারা প্রভাবিত হয় না, তাই এটা ব্যবহার করা হলে এটা সমগ্র তত্ত্ব প্রমান বা মিথ্যা সাব্যস্থ করবে।” ইমোটো জমজমের পানির একটি নমুনা নিলেন এবং বললেন, “আমি এটাকে স্ফটিকায়ন করতে পারি নি, এমনকি পর্যন্ত পানিটি ১০০০ ভাগ পাতলা করার পরেও।” অন্য কথায় তিনি ১ ঘন সেন্টিমিটিারকে ১ লিটারে রূপান্তর করেন। তিনি বলেন যে তিনি যখন পানিটি ১০০০ ভাগ পাতলা করেন এবং জমাটবদ্ধ করেন তিনি তখন একটি অনবদ্য আকারের স্ফটিক লাভ করেন। দুইটি স্ফটিক গঠিক হয় একটি অপরটির উপরে, কিন্তু এগুলি একটি অনন্য আকার গ্রহন করে। যখন তিনি তার মুসলিম সহকর্মীকে জিজ্ঞাসা করেন কেন দুটো স্ফটিক হলো তিনি তাকে বলেন যে যেহেতু জমজম দুইটি শব্দ দ্বারা গঠিত, “জম এবং জম”। মাশারো ইমোটো বলেন, “আমার মুসলিম সহকর্মী পানির উপর কোরআনের আয়াত পাঠ করার প্রস্তাব দেয়”।
সে একটি টেপ রেকর্ডার নিয়ে আসে এবং কতগুলি কোরআনের আয়াত বাজায় এবং আমরা সবচাইতে নিখুত আকৃতির স্ফটিক লাভ করি। তার পরে সে আল্লাহ (সর্বশক্তিমান) এর ৯৯টি নাম বাজায়। প্রতিটি নাম একটি অনবদ্ধ আকারের স্ফটিক তৈরি করে। যখন ডাক্তার ইমোটো এইসব পরীক্ষা সম্পন্ন করেন যা ১৫ বছর স্থায়ী হয়েছিল তিনি একটি ৫ খন্ডের বই নির্মান করেন যার নাম হচ্ছে “পানির থেকে বার্তা”। তিনি লেখেন, “আমি প্রমান করেছি যে পানি, ঐ বিশেষ তরলটি চিন্তা করার, মাপার, বোধ করার, উত্তেজিত হওয়ার এবং নিজেকে প্রকাশ করার ক্ষমতা রাখে”। ডাক্তার মাশারো ইমোটো নিম্নোক্তভাবে লিখেছেন, জমজম পানির গুণ/বিশুদ্ধতা এই পৃথিবীর অন্য কোথাও পানিতে এর যে গুণ আছে তা পাওয়া যাবে না। তিনি নানো নামের প্রযুক্তি ব্যবহার করেন, এবং জমজম পানির উপর প্রচুর গবেষনা করেন এবং দেখতে পান যে যদি জমজম পানির ফোটা নিয়মিত পানির ১০০০ ফোটাতেও মিশ্রিত হয় তবুও নিয়মিত পানি জমজম পানির মত সমান গুণ লাভ করবে। তিনি আরো দেখতে পান যে জমজম পানির এক ফোটাতে একটি খনিজ পদার্থের এর নিজস্ব গুরুত্ব রয়েছে যা এই পৃথিবীর অন্যকোন পানিতে পাওয়া যাবে না। তিনি কিছু পরীক্ষাতে দেখতে পান যে জমজম পানির গুণ বা উপকরণ পরিবর্তন করা যায় না, কেন, বিজ্ঞান এর কারণ জানে না। তিনি এমনকি পর্যন্ত জমজম পানির পুন-প্রক্রিয়াজাত করেন, কিন্তু কোন পরিবর্তন হয় নি, এটা বিশুদ্ধ ছিল। এই বিজ্ঞানী আবিষ্কার করেন যে মুসলমানেরা খাওয়া বা পান করার আগে বিসমিল্লাহ বলে। তিনি বলেন যে নিয়মিত পানিতে বিসমিল্লাহ বলা হলে এর ফলে নিয়মিত পানির গুণে কতগুলি অদ্ভুত পরিবর্তন ঘটে।
এর ফলে এটা সবোর্ত্তম পানি হয়। তিনি আরো দেখতে পান যে যদি নিয়মিত পানির উপর কোরআন পাঠ করা হয় তা হলে এটা বিভিন্ন ব্যাধি চিকিৎসার জন্য ক্ষমতা লাভ করে। সুবহানাল্লাহ! নিশ্চয় আল্লাহর এটা একটি কুদরত। জমজম পানি পর্যায় ভূ-পৃষ্ঠের প্রায় ১০.৬ ফুট নিচে এটা আল্লাহর কুদরত যে জমজম ক্রমাগত প্রতি সেকেন্ডে ৮০০০ লিটার হারে ২৪ ঘন্টার বেশি সময় ধরে পাম্প করা হয় তখন পানির পর্যায় ভূ-পৃষ্ঠের প্রায় ৪৪ ফুট নিচে নেমে যায়, কিন্তু যখন পাম্প করা বন্ধ করা হয় তখন পর্যায় দ্রুত ১১ মিনিট পরে আবার ১৩ ফুট উচ্চতায় ফিরে আসে। প্রতি সেকেন্ড ৮০০০ লিটার অর্থ হল ৮০০০ x ৬০ = ৪,৮০,০০০ লিটার প্রতি মিনিটে, প্রতি মিনিটে ৪,৮০,০০০ লিটারের অর্থ হল ৪,৮০,০০০ x ৬০ = ২৮.৮ মিলিয়ন লিটার প্রতি ঘন্টায় এবং প্রতি ঘন্টায় ২৮.৮ মিলিয়ন লিটার মানে হচ্ছে ২৮৮০০০০০ x ২৪ = ৬৯১.২ মিলিয়ন লিটার প্রতি দিনে। তাই তারা ২৪ ঘন্টায় ৬৯০ মিলিয়ন লিটার জমজম পানি পাম্প করে, কিন্তু এটা কেবলমাত্র ১১ মিনিটে আবার পূর্ণ হয়। এখানে দুইটা কুদরত আছে, প্রথমটি হলো জমজম দ্রুত পুনর্ভর্তি হয় এবং দ্বিতীয় হলো আল্লাহ অসামান্য শক্তিশালী একুফার ধারণ করেন যা কুপের বাইরে কোন অতিরিক্ত জমজম পানি নিক্ষেপ করে না। অন্যথায় পৃথিবী ডুবে যেত। আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বলেন যে, “আমরা তাড়াতাড়ি তাদেরকে বিশ্ব ভ্রমান্ডে আমাদের চিহ্ন দেখাব এবং তাদের নিজস্ব আত্মায় আমাদের চিহ্ন দেখাব, যতক্ষণ না পর্যন্ত এটা তাদের কাছে পরিষ্কার হয় যে এটা হচ্ছে সত্য। এটাকি আপনার প্রভু সম্পর্কে যথেষ্ট না যে তিনি সকল জিনিসের উপরে একজন স্বাক্ষী?” (৪১:৫৩)!
Source: http://amazingbangla.com/bdnews/74124

Sunday, March 1, 2015

জান্নাত চাওয়া ওঁ জাহান্নাম থেকে বাচার দোয়া

আনাস (রাঃ) বলেনঃ,
“আল্লাহর রাসুল (সাঃ) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ৩ বার আল্লাহ্র
নিকট জান্নাত চায়, জান্নাত তখন বলে :
“হে আল্লাহ্! ঐ ব্যাক্তিকে জান্নাতে প্রবেশ
করাও। পক্ষান্তরে যে ব্যাক্তি ৩ বার
জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি চেয়ে দোয়া করে, জাহান্নাম বলে :
‘হে আল্লাহ্ ঐ ব্যাক্তিকে দোযখের আগুন
থেকে মুক্তি দাও ।”
(তিরমিযী, নাসায়ী, ইবনু মাজাহ- হাদীস সহীহ)

জান্নাত চাওয়া ওঁ জাহান্নাম থেকে বাচার দোয়া
(আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকাল জান্নাতা ওয়া আ‘উযু বিকা মিনান্নার)।
“হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে জান্নাত চাই এবং জাহান্নাম থেকে আপনার কাছে আশ্রয় চাই”।
(সহীহ-আবু দাউদ)।

দরকারি সূরা সমূহ







-------------------------------------------------------------------------------------------------

সবাই পড়বেন প্লিজ! সবারেই জানার প্রয়োজন অাছে!
৪৭টি কবিরা গুনা,,
.
১. শিরক করা ৷
২. মানুষ হত্যা করা ৷
৩. জাদুটোনা করা ৷
৪. নামাজে অবহেলা করা ৷
৫. যাকাত না দেয়া ৷
৬. বিনা ওজরে রমজানের রোযা ভঙ্গ
করা ৷
৭. সামর্থ্য থাকা সত্যেও হজ্ব না করা ৷
৮. পিতা-মাতার অবাধ্য হওয়া ৷
৯. রক্ত সম্পর্কীয় আত্মীয়তা ছিন্ন করা ৷
১০. যিনা-ব্যভিচার করা ৷
১১. লাওয়াতাত বা সমকামিতা করা ৷
১২. সুদের আদান-প্রদান ৷
১৩. ইয়াতিমের মাল আত্মসাত
করা এবং তাদের ওপর জুলুম করা ৷
১৪. আল্লাহ ও রাসূলের
প্রতি মিথ্যারোপ করা ৷
১৫. ধর্মযুদ্ধের ময়দান থেকে পলায়ন ৷
১৬. শাসক কর্তৃক জনগণের ওপর জুলুম ৷
১৭. গর্ব-অহংকার।
১৮. মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়া।
১৯. মদ্যপান।
২০. জুয়া খেলা৷ল।
২১. সতী-
সাধ্বী নারীকে ব্যভিচারের অপবাদ
দেয়া।
২২. গনীমতের মাল আত্মসাত্ করা।
২৩. চুরি করা।
২৪. ডাকাতি করা।
২৫. মিথ্যা শপথ করা ও আল্লাহ
ছাড়া অন্য কারো নামে শপথ করা।
২৬. জুলুম বা অত্যাচার করা।
২৭. জোরপূর্বক চাঁদা আদায় করা।
২৮. হারাম খাওয়া ও যেকোন হারাম
পন্থায় সম্পদ উপার্জন ও ভোগদখল করা।
২৯. আত্মহত্যা করা।
৩০. কথায় কথায় মিথ্যা বলা।
৩১. বিচারকার্যে দুর্নীতির আশ্রয়
নেয়া।
৩২. ঘুষ খাওয়া।
৩৩. পোশাক-পরিচ্ছদে নারী- পুরুষের
সাদৃশ্যপূর্ণ বেশভূষা।
৩৪. নিজ পরিবারের
মধ্যে অশ্লীলতা ও
পাপাচারের প্রশ্রয়দান।
৩৫.
তালাকপ্রাপ্তা মহিলাকে চুক্তিভিত্তিক
হিলা বিয়ে করা।
৩৬. প্রস্রাব থেকে পবিত্র না থাকা।
৩৭. রিয়া বা লোক দেখানোর
উদ্দেশ্যে সৎ কাজ করা।
৩৮. দুনিয়াবী উদ্দেশ্যে ইলম বা জ্ঞান
অর্জন করা এবং সত্য গোপন করা।
৩৯. আমানতের খেয়ানত
বা বিশ্বাসঘাতকতা।
৪০. দান-খয়রাতের খোটা দেয়া।
৪১. তকদিরকে অবিশ্বাস করা।
৪২. কান পেতে অন্য লোকের গোপন
কথা শোনা।
৪৩. চোগলখুরি করা৷দ।
৪৪. বিনা অপরাধে কোন
মুসলমানকে অভিশাপ ও গালি দেয়া।
৪৫.ওয়াদা খেলাফ করা।
৪৬. গণকের কথায় বিশ্বাস করা।
৪৭. স্বামীর অবাধ্য হওয়।


Monday, February 23, 2015

কেয়ামতের ১০টি গুরুত্বপূর্ণ আলামত


কিয়ামতের আলামত সম্পর্কে ১৪৫০
বছর আগে এমন কিছু
ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে এবং তা আজ
এত নিখুতভাবে বাস্তবায়িত
হচ্ছে যে ভাবলেও গা শিউরে ওঠে।
এরকম ১০টি ভবিষ্যদ্বাণীঃ-
.
১। জগতের লোকেরা সুউচ্চ টাওয়ার
নির্মাণে একে অপরে প্রতিযোগিতা করবে।
(উল্লেখ্য, বর্তমান পৃথিবীতে সবচেয়ে উচু
যে ১০০ টি টাওয়ার
রয়েছে গত ৩০-৪০ বছর আগেও তার
কোনটারই অস্তিত্ব ছিল না)।
.
২। দুনিয়ার যোগাযোগ
ব্যবস্থা অতিদ্রুত ও সহজ
হয়ে যাবে।
সময় তাড়াতাড়ি ফুরিয়ে যাবে।
(তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে সময়
কতটা দ্রুত বয়ে যায়
তা ফেসবুকে একবার লগ ইন
করলেই বুঝা যায়)।
.
৩। মসজিদগুলো চাকচিক্য ও
জাঁকজমকপূর্ণ হবে কিন্তু
তা আল্লাহর জিকির থেকে বিরাণ
হবে। লোকেরা পরস্পর
মসজিদ নিয়ে গর্ব করবে, নিজেদের
মধ্যে আলিশান মসজিদ
নির্মান করার প্রতিযোগীতা করবে।
(আপনার আশেপাশে তাকালেই এর
সত্যতা দেখতে পাবেন।)
.
৪। দাসী তার মালিকের জন্ম
দিবে অর্থ্যাৎ সন্তান তার
মায়ের সাথে চাকরানীর মত ব্যবহার
করবে (এমন ঘটনা আজ
অহরহ ঘটছে। কিছুদিন আগেই এক
ছেলে তার মাকে গোয়াল
ঘরে বেধে রেখেছিলো এরকম
একটা খবর পড়েছিলাম)
.
৫। মানুষ তার সন্তানের চাইতে কুকুর
লালন পালনকে বেশি প্রাধান্য দিবে।
(পাশ্চাত্বে এটি ইতোমধ্যে বাস্তবায়িত
হয়েছে, কিছুদিন
আগে এমনটাও শুনলাম এক
ব্যক্তি মৃত্যুর পূর্বে তার স্থাবর
অস্থাবর সম্পত্তি পোষা কুকুরের
নামে লিখে দিয়ে গেছে।)
.
৬। মানুষের মধ্যে বিশ্বাসযোগ্যতা
হারিয়ে যাবে (প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে আজ
বিশ্বাসের অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে।
কেউ কাউকে বিশ্বাস
করছে না, বাজারে গিয়ে কোন
দোকানদারকে বিশ্বাস
করা যাচ্ছে না যে সে তার
দ্রব্যে ফরমালিন মিশ্রিত
করেনি বা ওজনে ঠিক দিচ্ছে কিনা)
.
৭। আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন
করা হবে (এটা বাস্তবায়িত
হচ্ছে, বিশেষ
করে পাশ্চাত্যে তো মানুষ বাবা-মায়েরই
খোজখবর ঠিকমত নেয় না, আত্মীয়
স্বজন তো অনেক আগেই পর
করে দিয়েছে। এই সংস্কৃতি ক্রমেই
সারা পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে।
.
৮। মহিলাদের জন্য এমন পোষাক
আবিস্কার হবে যা পরিধান
করার পরও মহিলাদেরকে উলঙ্গ
মনে হবে (কতটুকু সত্য
তা মনে হয় ব্যাখ্যা করে বলার
প্রয়োজন নেই।)
বেশি না মাত্র এক শতাব্দী আগেও
আজকের মত এত নোংরা ও
অশ্লীল পোশাকের প্রচলন ছিল না।
.
৯। বেপরোয়া সুদ খাওয়ার প্রচলন
শুরু হবে, ব্যাপকভাবে জারজ সন্তানের
প্রাদুর্ভাব ঘটবে। (সুদ
থেকে পুরোপুরি মুক্ত এমন মানুষ
আজকের পৃথিবীতে বিরল)।
.
১০। গান বাজনা এবং বাদ্যযন্ত্র
ব্যাপক প্রসার লাভ
করবে এবং তা জীবনের
সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে যাবে
(মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন)

Friday, February 6, 2015

রোগ হতে নিরাপদ থাকার দোআ

আলহামদু লিল্লাহিল্লাযী খালাকাসসামাওয়াতি ওয়াল আরদা ওয়া জা'আলায যুলুমাতি ওয়াননূরা সুম্মাল্লাযীনা কাফারু বিরাব্বিহিম ইয়াদিলুন।

সূরা আল কদর

সূরা আল কদরঃ (আয়াত ১-৫)
বাংলা উচ্চারণ । বাংলা অর্থ । আরবি । ইংরেজি
(অবশ্যই একবার হলেও পড়ে শেয়ার করুন যেন অন্যরাও পড়তে পারে)
............................................................................................
বাংলা উচ্চারণঃ
ইন্না আনযালনাহু ফী লাইলাতিল কাদরি, ওয়ামা আদরাকা মা লাইলাতুল কাদরি, লাইলাতুল কাদরি খাইরুম মিন আলফি শাহর, তানাযযালুল মালাইকাতু ওয়াররূহ, ফিহা বিইযনি রাব্বিহিম মিন কুল্লি আমরিন, সালামুন হিয়া হাত্তা মাতলাইল ফাজর।
বাংলা অর্থঃ
নিশ্চয়ই আমি তা (কোরআন) অবতীর্ণ করেছি কদরের রাতে। আর কদরের রাত সম্বন্ধে তুমি কি জানো? কদরের রাত হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। সে রাতে ফেরেশতারা ও রুহ অবতীর্ণ হয় প্রত্যেক কাজে তাদের প্রতিপালকের অনুমতিক্রমে। শান্তিই শান্তি, বিরাজ করে উষার আবির্ভাব পর্যন্ত।
سورة القدر:
إِنَّآ أَنزَلۡنَـٰهُ فِى لَيۡلَةِ ٱلۡقَدۡرِ
وَمَآ أَدۡرَٮٰكَ مَا لَيۡلَةُ ٱلۡقَدۡرِ
لَيۡلَةُ ٱلۡقَدۡرِ خَيۡرٌ۬ مِّنۡ أَلۡفِ شَہۡرٍ۬
تَنَزَّلُ ٱلۡمَلَـٰٓٮِٕكَةُ وَٱلرُّوحُ فِيہَا بِإِذۡنِ رَبِّہِم مِّن كُلِّ أَمۡرٍ۬
سَلَـٰمٌ هِىَ حَتَّىٰ مَطۡلَعِ ٱلۡفَجۡرِ
Sūrat al-Qadr:
We have indeed revealed this (Message) in the Night of Power: (1)
And what will explain to thee what the Night of Power is? (2)
The Night of Power is better than a thousand Months. (3)
The angels and the Spirit descend therein, by the permission of their Lord, with all decrees. (4)
It's all Peace!... until the rise of dawn (Morning Sun)! (5)